মাগুরা প্রতিনিধি\ মাগুরা শ্রীপুর উপজেলার মাঙ্গনডাঙ্গা গ্রামে লাবনী খাতুন(৩৮)নামে এক গ্রহবধু সন্তানসহ পরের হাত ধরে চলে যাওয়ায় দেশে দেশে তাদের খোঁজে দীশেহারা হয়ে পড়েছেন স্বামী আনিছুর রহমান। তিনি মাঙ্গনডাঙ্গা গ্রামের ইসরাইল শেখের ছেলে।আনিছুর রহমান জানান,লাবনী খাতুন আমার বিবাহীত স্ত্রী আজ থেকে ১৭বছর পূর্বে মুসলিম শরিয়াত মতে নোহাটা পালপাড়া গ্রামের মানিক মোল্যার মেয়ে লাবনী খাতুনের সাথে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই ক্লিনিকে চাকরী করার সুবাদে পর পুরুষের সাথে চলাফেরা করতো। এভাবে বর্তমানে অশান্তির ভিতর ৩টি বাচ্ছা সন্তান হয়ে গেছে।গত বছর ২১/৯/২০২১ তারিখে মাগুরা আদালত জজ কোর্টে হাজির হয়ে তালাক প্রদান করে । কিছু দিন পর নোটিশ আসে।সেই ভাবে অনেকের হাতে পায় ধরে সেই স্ত্রী আমার ঘরে আবার আসে এবং সংসার করতে থাকে।মাঝে মধ্যে তার পাগলামি চেতে সবাই জানে।সর্ব শেষ ১৫/২/২২ ছব্দালপুর যাওয়ার কথা বলে আমার বাড়ি থেকে ছোট সন্তানটা নিয়ে বেরিয়ে গেছে।এবিষয়ে তার পিতার কাছে বললে উল্টা মারধর ও মামলা করার হুমকি দেয়।আমার শশুর মানিক মোল্যা কয়েকবার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ভয়ভৃতি দেখিয়ে ঘরে মাথা দিতে দিচ্ছে না। আমি ভয়ে শ্রীপুর ছেড়ে মাগুরায় আত্বগোপনে রয়েছি। বাড়িতে আমার বৃদ্ধ পিতা সন্তানের মায়ায় কান্নাকাটি করছে।আমি প্রশাসনসহ সমাজের কাছে এর সুষ্ট বিচার চাই।ফিরে পেতে চাই স্ত্রী সন্তান।