আকরাম হোসেন ইকরাম,মাগুরা থেকে\ ইচছা থাকলেই সরকারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি মানুষের কল্যানে ও সমাজ উন্নয়নে কাজ করা সম্ভব,তারই প্রমান রেখেছেন কাটাখালি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজান মৃধা। গত বছর ২০২২ এর মাঝামঝি সময়ে যোগদান করে মানব সেবা বড় ধর্ম,এই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ছুটে চলেছেন প্রতন্ত গ্রাম অঞ্চলে ছাত্র/ছাত্রী সন্ধানে। ইতিমধ্যে তিনি জন প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেনি প্রেশার মানুষের সাথে মত বিনিময়ের মাধ্যমে এলাকার প্রশংসা কুড়িয়েছেন। জানা যায় নিজস্ব অফিসে তিনি অমনোযোগী শিক্ষার্থীদের সমস্যার কথা শুনে সমাধানের ব্যবস্থা করেছেন। এ ক্ষেত্রে তিনি যেখানেই অনিয়ম দেখেন তা শক্ত হাতে দমন করেন যা শিক্ষকদের বর্তমান হালচালও পাল্টে গেছে।আগে যে যার মত করে ইচ্ছা অনুযায়ী দেখভালের যেন কেউ ছিলনা। বর্তমানে রুটিন মাফিক শিক্ষক ছাত্র/ছাত্রীরা স্কুলে আসেন। সুত্র আরো জানা যায় মোবাইল সম্পূর্ন নিষিদ্ধ কেউ মোবাইল ব্যবহার করলে জরিমানা আদায় করেন এবং ইফটিজিং ও বগাটে বন্ধে এলাকার যুবসমাজ ও জন প্রতিনিধিদের নিয়ে সতর্ক করেছেন।গত ৫০ বছরের মধ্যে কোন প্রধান শিক্ষক হাট সরাতে পারেননি।তিনি অল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষক ছাত্র/ছাত্রীদের ও মিডিয়িার সাহায্য নিয়ে বিশেষ অভিযানের মাধ্যেমে নিজ উদ্যেগে দখলমুক্ত করেছেন। এবিষয়ে একজন অভিভাবক জানান কাটাখালি স্কুলের চেহারা পাল্টে গেছে।পড়াশোনার মান বাড়িয়েছে।বিদ্যালয়ের সামনের দোকান্দার জানান,এই প্রধান শিক্ষক সাহেব আমাদের মত দোকানদারদের কাছেও শোনেন স্কুলের বিষয়ে অথচ আগে কেউ কথাও ঠিকমত বলতো না। নাম না প্রকাশে একজন শিক্ষার্থী জানান,হেড স্যার খুব কড়া তবে ড্রেস ও সময়মত ছাড়া স্কুলে ঢোকা নিশেধ ।এলাকার সচেতন মহল মনে করে বিদ্যালয়ে এরকম পরিবেশ বজায় থাকলে বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার মান বাড়বে।এবিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে জানতে চাইলে বলেন, সবাই সহযোগীতা করলে বিদ্যারয়টিকে আরো উন্নতি করবো এজন্য তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।