শালিখার খাটোর রামানন্দ কাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আয়া সহ চারটিপদের নিয়োগের দরখাস্ত জমা দেয়া শেষ তারিখ 17 সেপ্টেম্বর। অথচ যাচাই-বাছাই এর আগেই আয়া পদ নিয়ে নানা গুঞ্জন রয়েছে। অনেকেই বলেছেন স্কুলের পাশে কুলসুম নামে এক মহিলাকে ওই পদের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে ।সে হোসেন আলীর স্ত্রী। গত মঙ্গলবার খাটোর চৌরাস্তায় গেলে হোসেন আলী বলেন আমার স্ত্রীর জন্য কোন টাকা পয়সা দেয়নি। তবে অনেকেই দেখেছেন প্রধান শিক্ষককে কিছু দিচ্ছে হোসেন আলী চৌরাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে। এলাকার বেশিরভাগ মানুষের মুখে মুখে রটেছে পরীক্ষার আগেই কুলসুম নামের ওই মহিলার আয়া পদে চাকরি হয়ে গেছে। জেলা শিক্ষা অফিসার বলেন পরীক্ষার আগেই কোন অনিয়ম হলে আমি কোন প্রতিনিধি দেব না নিয়োগ বোর্ডে। নিয়োগ বোর্ডে কেন প্রতিনিধি দেবেন না এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ইতিপূর্বে বিভিন্ন স্কুলে নিয়োগ হয়েছে যেখানে মামলা হলে আমাকে খামাখা বিবাদী বা আসামি করা হয়েছে। ফলে কোন নিয়োগে দুর্নীতির খবর পেলে আমি ওই নিয়োগের পক্ষপাতি হবো না। ইতিপূর্বে কয়েকজন সাংবাদিক নিয়োগের বিষয়ে স্কুলে খোঁজখবর নিতে গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ কার অনুমতি নিয়ে আপনারা স্কুলে এসেছেন বলে প্রশ্ন করেছেন।