মাগুরা প্রতিনিধি : মাগুরা সদর উপজেলার সত্যপুর বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যলয়ের সহকারি শিক্ষক সমাজ বিজ্ঞানের মোঃ বসির আহম্মেদের বিরুদ্ধে জাল সনদ ও ভুয়া নিয়োগ দেখিয়ে দৈনিক ঢাকা টাইমস পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু সুনীল কুমার ঘোষ এর সমন্ময়ে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে উক্ত নিয়োগের তদন্ত সম্পূর্ণ করেছে এবং উক্ত নিয়োগ সঠিক আছে। শিক্ষক বসির আহম্মেদের সকল কাগজ পত্রাদি তদন্ত কমিটি সঠিক পেয়েছে। এবং ২০১৩ সালের ২২শে নভেম্বর জাতীয় পত্রিকা দৈনিক সমকাল ও স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক গ্রামের কাগজ ১ জন সমাজ বিজ্ঞান ১জন অফিস সহকারি (করনিক) আবশ্যক মর্মে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। এবিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি রেজাউল বিশ্বাস জানান, সমস্ত কাগজপত্র ঘেটেঘুটে স্কুলের প্রধান শিক্ষক, ম্যানেজিং কমিটি, ডিজির প্রতিনিধি, শিক্ষা কর্মকর্তা সবাইর উপস্থিতিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেখানে কিভাবে ভুয়া নিয়োগ ও জাল সনদে চাকরী হল বিষয়টি একজন শিক্ষকের মান ক্ষুন্ন করার ষঢ়যন্ত্র ছাড়া কিছুই না। শিক্ষক বসির আহম্মেদ জানান, আমার এসএসসি, এইচএসসি অনার্সসহ জাতীয় বিশ্বদ্যালয়ের সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করে দিয়েছি। জাল সনদ বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রতিবাদ ও আত্মসম্মানে আঘাত পেয়েছেন বলে সাংবাদিকদের জানান। এবিষয়ে সত্যপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু সুনীল কুমার ঘোষ সহকারী শিক্ষক বসির আহম্মেদ এর সমস্ত কাগজপত্র দেখান। উক্ত নিয়োগে সে কোন ভুয়া বা জাল-জালিয়াতির কোন প্রমাণ পাননি। বসির আহম্মেদ এর ৬ তম এনটিআরসি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার সার্টিফিকেট লেখা আছে, সহকারী শিক্ষক (সমাজ বিজ্ঞান) হইতে বাণিজ্য শিক্ষার্থী এবং তিনি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল ও মাদরাসাসহ সমস্ত বাংলাদেশে এই পদে নিয়োগের যোগ্যতা আছে।