• Thu. Nov 21st, 2024

Basic News24.com

আমরা সত্য প্রকাশে আপোষহীন

মাগুরা আলোকদিয়া কলেজের স্বাক্ষর জালিয়াত,দুণীর্তি,ও নিয়োগ বানিজ্যর অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

Bybasicnews

Dec 19, 2022
      


মাগুরা প্রতিনিধি\ মাগুরা আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মস্তফা ফারুক আহম্মদের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জালিয়াত,দূণীর্তি ও নিয়োগ বানিজ্যর অভিযোগ উঠেছে।সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়,শিক্ষক কর্মচারীসহ এলাকাবাসী প্রিন্সপ্য্যালের বিরুদ্ধে ফুসে উঠেছেন। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে ক্ষমতার খুটির জরে রাজণীতির আড়ালে দুর্ণীতর আখড়া তৈরি করছেন এসব করে পার পেয়ে যাচ্ছেন। মোস্তফা ফারুকের বিরুদ্ধে ২৪শে জুলাই২০১০সালে জিবির ১৭১ নং মিটিংয়ে সদস্য আলাউদ্দিনের স্বাক্ষর জাল,অর্থ আত্বস্মাত করে ধরা পড়েন। এছাড়া তার বিরুুদ্ধে সেশন ফি,ফরম বাবদ,কলেজের পুকুর লিজ,অভ্যন্তরীন সম্পদ হতে আয়,সার্টিফিকেট,মার্কসীট,প্রশংসাপত্র,বিভিন্ন দপ্তর ব্যক্তিগত অনুদান,কর্মচারী শিক্ষকের ডোনেশনসহ বিভিন্ন উৎস হতে আয় এসব দুর্ণীতির মাধ্যমে টাকা আত্বস্মাতের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। শিক্ষক ও ম্যানেজিংক কমিটির অধিকাংশ সদস্যই এখন মুখ খুলতে চান তার বিরুদ্ধে। সিনিয়র জুডিমিয়াল কোর্ট মাগুরা সিআর মামলা নং ৭৭২/২০১৭ মোকাঃ দঃ বিঃ ৪৬৭/৪৬৮/৪০৬/১২০ধারা । এছাড়া অধ্যক্ষর বিরুদ্ধে মাগুরা জেলা শিক্ষা অফিসার তৎকালীন সময়ে নিযোগ বানিজ্যর তদন্ত করেন এবং তার বিরুদ্ধে সকল প্রমান পান।এর পর জেলা প্রশাসক ততকালীন আতিকুর রহমানের কাছে ২০১৭ সালে নিয়োগ পরীক্ষা ভুরী ভুরী বানানে ভুলে ভরা খাতা যাচাই পুর্বক ডিসি মহদ্বয় বিষয়টি খাতা দেখে বুঝতে সক্ষম হন বুঝতে পারেন যা তিনি প্রমান পান এবং এ বিষয়ে কমিটিকে তড়িৎ ব্য্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্রবস্থা নিতে আদেশ দেন। যশোর শিক্ষা বোর্ড কর্তক স্বারক নং ৩৭,০২,৫৫০০,০০১,২৭.০০০,১৭-৪৭৭ ইংরাজী ৭/১/২০১৮সালে বোর্ডে তদন্ত করেন। বোর্ড কর্তপক্ষ অধ্যক্ষর দুর্ণীতির সকল তদন্ত প্রমান পেয়ে বোর্ড তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহনের নির্দেশ দেন। আইনের খুটির জরে মোস্তফা ফারুক আহম্মদ রাজনীতির আড়ালে এসব করছেন কিনা। এ বিষয়ে অধ্যক্ষ মস্তফা ফারুকের কাছে জানতে চাইলে বলেন,সাংবাদিককে উল্টা প্রশ্ন করে তথ্য দিতে অস্বীকার করেন।তিনি সাফ জানিয়ে দেন সভাপতির কাছে যাওয়ার।আর এর যথাযত বিচার না হলে একটার পর একটা অন্যায় করে যাবেন সুশীল সমাজ চেয়ে চেয়ে দেখতে থাকবে। এতকিছুর পরও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সৈয়দ শরিফুল ইসলাম কেন অধ্যক্ষর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না । কি কারনে সভাপতি সাহেব একজন দুর্ণীতিবাজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ভয় পাচ্ছেন কিনা? জন মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *